যেভাবে ‍উদ্ধার হলো হৃদয়ের মরদেহ

পাবনার ঈশ্বরদীতে অপহরণের ৩ দিন পর হৃদয় হোসেন (২৪) নামের এক ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার রাত ৯টার দিকে সদর থানার দাশুড়িয়া ইউনিয়নের নওদাপাড়া এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ। হৃদয় উপজেলার পাকশী ইউনিয়নের নতুন রূপপুর (ফুটবল মাঠ) এলাকার মজনু আলীর ছেলে। স্থানীয়রা জানায়, গত শুক্রবার সকাল ৯টার দিকে রূপপুর তিনবটতলা এলাকা থেকে প্রকাশ্যে মাইক্রোবাসে করে হৃদয়কে অপহরণ করা হয়। এরপর অপহরণকারীরা ওই ব্যবসায়ীর মুঠোফোন থেকে কল দিয়ে তার বাবার কাছে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। হৃদয়ের ভাই জীবন হোসেন বলেন, সকালে দোকান খোলার পরপরই একটি সাদা মাইক্রোবাস দোকানের সামনে থামে। সেখানে উপস্থিত লোকজন কিছু বুঝে ওঠার আগেই কয়েকজন যুবক হৃয়কে মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে পাবনার দিকে চলে যায়। ঘটনার পরপরই ঈশ্বরদী সদর থানায় লিখিত অভিযোগ করা হয়। হৃদয়ের বাবা মজনু বলেন, ‘অপহরণের দিন বিকেলে একবার আমার ছেলের মোবাইল থেকে আমাকে কল করে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়। সেই দিনই থানায় লিখিত অভিযোগ করেছিলাম। তিন দিন পর ছেলের মরদেহ পেলাম।’ পাকশী পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘অভিযোগের পর থেকেই আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত ছিল। সোমবার রাতে মুক্তিপণ দাবির টাকা নিতে আসা চক্রের এক সদস্যকে গ্রেপ্তার করি। তার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, দাশুড়িয়া-লালন শাহ সেতু মহাসড়কের নওদাপাড়া দোতলা মসজিদসংলগ্ন চাঁদ আলী নামে এক ব্যক্তির বাড়ি থেকে হৃদয়ের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। চক্রটি ওই বাড়ি ভাড়া নিয়ে তাদের অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছিল বলে জানা গেছে।’ ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করে ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, ‘মনে হয়, অপহরণের পরই হৃদয়কে তারা মেরে ফেলেছে। ইতোমধ্যে মরদেহ পচে গন্ধ ছড়াচ্ছে। চ Advertisement (madimart)

Advertisement (sandha)

A

dvertisement (pabna sweet)

Advertisement (school)

ক্রের একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।’